Skip to main content

building

বর্ষা মৌসুম প্রায় শেষের দিকে সামনেই আসছে বিল্ডিং নির্মাণের উপযুক্ত সময় শুকনো মৌসুমে যারা বাড়ির কাজ শুরু করার পরিকল্পনা করছেন আপনারা এখনি জমি বাছাই করে নিতে পারেন আর জমি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই সমতল জমি নেওয়া ভালো খুব নিচু জায়গা হলে অতিরিক্ত টাকা খরচ হবে এবং সুয়্যারেজের সমস্যা হতে পারেন
জমি বাছাই হয়ে গেলে পরিকল্পনা মাফিক ডিজাইনের কাজ শুরু করে দিতে পারেন। কারণ ভালো ডিজাইন পেতে ইঞ্জিনিয়ারকে অবশ্যই কিছু দিন সময় দিতে হবে কাজ করার জন্য। আর ডিজাইনের কাজটি অবশ্যই মানসম্মত কো ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্মের মাধ্যমে করাবেন। 
ডিজাইন করানোর সময় লক্ষ্য রাখবেন আপনার ডিজাইনটি যেন একজন আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ার আর্কিটেকচারাল কাজটি করে। আর একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার যেন স্ট্রাকচারাল ডিজাইনের কাজটি করে। তাহলে আপনি মানসম্মত মনোমুগ্ধকর ডিজাইন পেতে পারেন। আর্কিটেকচার ইঞ্জিঃ সিভিলের কাজ আর সিভিল ইঞ্জিঃ আর্কিটেকচার কাজ করলে আপনার অযথা লক্ষ লক্ষ টাকা নষ্ট হবে এবং জীবন পড়বে ঝুঁকির মুখে। 
ডিজাইনের সামান্য কয়েক টাকা বাঁচানোর জন্য মোটেও অবহেলা করবেন না। আজকের একটু ভুলে ভবিষ্যতে অনেক মূল্য দিতে হতে পারে
অধুনিক সুরক্ষিত বিল্ডিং ডিজাইন নির্মাণের জন্য যে কোন পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা চেষ্টা করি সঠিক পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করার। বাংলাদেশ প্রতি মাসে হাজারো নতুন বিল্ডিং নির্মাণ হচ্ছে, কিন্তু হাজারো কাজ আমাদের পক্ষে একা করা সম্ভব না। আমাদের পরামর্শের ফলে আপনাদের সামান্যতম উপকার হলেও আমরা তাতে ধন্য
আমাদের সর্বাধিক চেষ্টা থাকে নান্দনিক স্থাপ্তত্য শৈলী আধুনিক সুযোগ সুবিধার সম্বলিত ডিজাইনের মাধ্যমে ক্লাইন্টদের চিন্তাধারা স্বপ্নকে বাস্তবে রুপান্তরিত করার
আমাদের সার্ভিস সমূহ :-
:::::::::::
:::::::::::::::::::::::::::
CIVIL ড্রয়িং
স্ট্রাকচারাল ডিজাইন 
সাইট সুপারভিশন
বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন।



বিল্ডিং নির্মাণের পূর্বে যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো জানা জরুরী
.
পরিকল্পনা:
প্রথমেই পরিকল্পনা করতে হবে কেমন হবে আপনার স্বপ্নের বাড়িটি। পাঁচতলা, দশতলা নাকি ডুপ্লেক্স। কয়টি ইউনিট করবেন প্রতি ইউনিটে রুম থাকলে কয়টি, লিফট জেনারেটরের সুবিধা থাকবে কিনা, বারান্দা কয়টা চাই, টয়লেট কয়টা দরকার, ছাদে বাগান হবে কিনা ইত্যাদি সম্পর্কে প্রথমেই সিন্ধান্ত নিন। এতে আপনার স্বপ্নের বাড়িটি বাস্তবায়ন করা অনেক সহজ হয়ে যাবে
অর্থায়ন:
বাড়ি বানানোর জন্য অর্থায়ন সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। কারণ দেশের অর্থমন্ত্রী যেমন দেশের জন্যে বাজেট পাশ করে ঠিক তেমনি আপনার স্বপ্নের বাড়িটির বাজেটদাতা আপনি। এর জন্য আপনাকে একজন অভিজ্ঞ পুরকৌশলীর কাছে যেতে হবে। ধরুন, আপনি পাঁচ কাঠার একটি প্লটে পাঁচতলা একটি বাড়ি বানাবেন। একজন পুরকৌশলী খরচের ব্যাপারে আপনাকে আনুমানিক ধারণা দিতে পারবে যার ফলে আপনি খুব সহজেই সিন্ধান্ত নিতে পারবেন বাড়িটি কিভাবে বানাবেন। অনেকেই অর্থায়ন সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে অনেকদূর এগিয়ে গিয়েও নিজের স্বপ্নটি আর পূরণ করতে পারেন না। তাই অর্থায়ন সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেলে সিন্ধান্ত নিতে পারবেন যে, ব্যাংক থেকে লোন নিবেন নাকি ডেভেলপারকে বাড়িটি করতে দিয়ে দিবেন। তবে একাধিক মানুষ একসাথে অর্থায়ন করেও বাড়ি বানানো যেতে পারে
যদি জমি কিনতে হয়:
যদি আপনার জমি কিনে বাড়ি বানানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে তবে কিছু ব্যাপার বিবেচনা করে কেনা ভাল। যেমনঃ-
১। রাস্তা থেকে জমি অনেক উঁচু কিনা
২। রাস্তা থেকে জমি অনেক নিচু কিনা
৩। আগে পুকুর ছিল কিনা
৪। বাড়ির সামনে কতটুকু রাস্তা আছে ইত্যাদি
জমি নির্বাচন করার পর কেনার ব্যাপারেও সাবধান হতে হবে। যেমনঃ-
১। জমিটির হালনাগাদ ভূমিকর দেওয়া আছে কিনা।
২। বিক্রেতার কাছে জমিটির ভায়া দলিল থাকলে তা ভালোভাবে দেখে নিন এবং একজন ভালো উকিলের কাছ থেকে সঠিক পরামর্শ নিন।
৩। সাব রেজিস্টার অফিসে জমির তফসিল অনুযায়ী বিক্রেতা স্বাক্ষর করে জমি আপনার নামে হস্তান্তর করার পর আপনি স্বাক্ষর করে জমির মালিকানা নিয়ে জমির দলিল খতিয়ান বুঝে নিন
সার্ভে:
সাধারণত আমাদের দেশে জমি ক্রয় বিক্রয়ের সময়ে সার্ভের দ্বারা একটি হ্যান্ডস্কেচ করা হয় যেখানে জমি সঠিক মাপ বোঝা কষ্টকর হয়ে যায়। সেজন্যে মেশিন দিয়ে আপনার জমিটির সার্ভে করলে ভালো। এতে কোন সাইড কতুটুকু বাঁকা বা কোণাগুলো কত ডিগ্রি এঙ্গেলে রয়েছে তা স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে। এটি ঠিকমত না করা হলে স্বপ্নের বাড়িটি সাইটে বাস্তবায়ন করা কঠিন হয়ে যায়
প্ল্যান পাস:
জমি, অর্থায়ন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর একজন আর্কিটেক্ট আপনার মতামত অনুযায়ী বাড়ির প্ল্যান বানাবে। বাড়িটি দেখতে কেমন হবে তা জানানোর জন্যে তিনি এলিভেশন, থ্রিডি, এ্যানিমেশন ইত্যাদি দিয়ে থাকেন। এরপর আপনার বাড়িটি যে এলাকায় করছেন সেখানে খবর নিতে হবে যে বাড়ি বানানোর ছাড়পত্র কোন অথরিটি দিয়ে থাকে। যেমন, PANCHAYAT, আথবা পৌরসভা ইত্যাদি। এই অথরিটি থেকে জেনে নিতে হবে প্ল্যান পাসের জন্য কী কী জিনিস জমা দেওয়া প্রয়োজন। এবং সেই অথরিটি নিয়ম মাফিক কাগজ জমা দিতে হবে
সয়েল টেস্ট:
একজন পুরকৌশলীর মতামত নিয়ে সয়েলটেস্ট করে ফেলতে হবে। আপনার স্বপ্নের বাড়িটি করার জন্যে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি করার পরেই বোঝা যাবে আপনার বাড়িটির ভিত্তি কী রকম হবে। আমাদের দেশে সাধারণত এটিকে খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হয়। এর ফলে হয় স্বপ্নের বাড়িটি দুর্বল হয়ে পড়ে যা জীবনের হুমকিস্বরূপ, নাহয় প্রয়োজনের চাইতে অনেক বেশি খরচ হয়ে যায়। তাই সঠিকভাবে একজন জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা সয়েল টেস্ট করানো উচিত
স্ট্রাকচারাল ড্রয়িং:
প্ল্যান এবং সয়েল টেস্ট করা হয়ে গেলে একজন স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা স্ট্রাকচার বা কাঠামোগত ড্রয়িং করাতে হবে। মানব দেহের সাথে তুলনা করলে কাঠামোগত ড্রয়িং মূলত আপনার স্বপ্নের বাড়ির কঙ্কালস্বরূপ। তাই এটিকে কোনভাবেই অবহেলা করা যাবে না। ভালো মানের ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা স্ট্রাকচারাল ড্রয়িং করাতে হবে। না হয় প্রয়োজনের চাইতে অনেক বেশি অর্থ খরচ হয়ে এবং বিল্ডিং এর স্থায়িত্বে সমস্যা হবে
লে আউট চেক:
আর্কিটেকচারাল স্ট্রাকচারাল ড্রয়িং করা হয়ে গেলে তা সাইটে গিয়ে একবার লে-আউট চেক করা ভালো। সাধারণত আমাদের দেশে নির্মাণে যাওয়ার আগে এটি চেক করা হয় না। এটি পর্যায়ে করলে বিল্ডিং সেটিং প্ল্যান ঠিক আছে কিনা বা ফাউন্ডেশন অন্যের জমিতে চলে যাবে কিনা প্রাকটিক্যালি তা বোঝা যায় যা কাগজে কলমে অনেক সময় ভুল থাকতে পারে
অন্যান্য ড্রয়িং:
আমাদের দেশে আর্কিটেকচারাল এবং স্ট্রাকচারাল ড্রয়িং ছাড়া প্ল্যাম্বিং ইলেকট্রিক্যাল ড্রয়িং তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয় না। অন্যদিকে এসব ড্রয়িং করার পর আর্কিটেক্ট স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারকে দেখিয়ে নেওয়া ভালো। কারণ এর ফলে যেমন বাড়ির সৌন্দর্যগত সমস্যা নিবারণ করা যায়, তেমনি স্ট্রাকচারের ক্ষতি হবে এমন কাজ থেকে বিরত থাকা যায়
নির্মাণ সামগ্রীর ধারণা:
বাড়ির মোট খরচের পরিমাণ আপনার হাতে চলে আসলে আপনাকে নির্মাণ সামগ্রী সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। কোথায় সুলভ মূল্যে গুণগত মানের নির্মাণ সামগ্রী পাওয়া যায় তার খোঁজ নিতে হবে। ডেভেলপাররা বাড়ি নির্মাণ করলে নির্মাণ সামগ্রীর ব্যবহারিক টেস্ট সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। এতে করে একজন মালিক হিসেবে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন কোয়ালিটি নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে আপনার বাড়িটি বানানো হচ্ছে কিনা
নির্মাণের জন্য জমি প্রস্তুতকরণ:
বাড়ি নির্মাণের আগে জমি প্রস্তুতকরণও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সম্পূর্ণ প্লটটি গাছগাছালি আবর্জনাশূন্য করতে হবে। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছেঃ
১। লেবারদের থাকার জন্য জায়গা বাথরুম করা প্রয়োজন।
২। বিদ্যুৎ গ্যাস, পানির সংযোগ থাকতে হবে কারণ নির্মাণ কাজে এই তিনটি জিনিস সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ
সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার:
আমাদের দেশে বেশিরভাগ সময়ে ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া শুধু মিস্ত্রি দিয়েও বাড়ি বানানো হয়ে যায় যা একদমই অনুচিত। একজন অভিজ্ঞ সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার আপনার বাড়িটি সঠিকভাবে নির্মাণ করার জন্যে পরামর্শ দিতে পারবেন
কন্ট্রাকটর বা ঠিকাদার নিয়োগ:
সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ারের উপস্থিতিতে একজন ঠিকাদার নিয়োগ করতে হবে যে আপনার বাড়িটি বানানোর জন্যে লেবার বা শ্রমিক নিয়োগ দিবে। আমাদের দেশে বেশিরভাগ ঠিকাদার অশিক্ষিত। একজন ঠিকাদারও যদি পুরকৌশলী হয়, তবে বাড়ি নির্মাণ আরো সহজ ভালো হবে
সেফটি:
বাড়ি নির্মাণের আগে সেফটি নিয়েও আলোচনা করতে হবে। প্রতিবছর নির্মাণকাজে অনেক শ্রমিক মারা যায়। যেমনঃ বিদ্যুৎ ব্যবহারে অসাবধানতা, উপর থেকে নির্মাণ সামগ্রী মাথার উপরে পড়া ইত্যাদি। তাই নির্মাণের আগে ঠিকাদার এবং সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা সেফটি প্ল্যান করিয়ে নিতে হবে
সিডিউল বা সময়তালিকা:
সবশেষে একটি সময়তালিকা করে নেওয়া জরুরী। থেকে কবে প্রজেক্ট শুরু হবে এবং কবে শেষ হবে তার একটি তারিখ দেওয়া থাকে। কোন ফ্লোর কোন মাসে বা বছরে শেষ হবে জানা থাকলে কাজ যেমন সুন্দর হয়, তেমনি বাজেট নিয়েও ভালোভাবে কাজ করা যায়
🏠 আপনাদের জন্য আমাদের ক্ষুদ্র প্রয়াস।
জনসচেতনতায়:-MANGALAM DUTTA CONSTRUCTION::
Contact: +917001831268

মনোমুগ্ধকর ডিজাইন বিল্ডিং এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলি সম্বন্ধে নতুন নতুন তথ্য জানতে 
https://mangalam-dutta-construction-rampurhat.ueniweb.com/
https://www.facebook.com/tirthankur.dutta
 LIKE দিয়ে নিয়মিত একটিভ থাকুন।।
----------------------------------------------------------------/




 .

Comments

Popular posts from this blog

ঢালাই কাজের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষণীয় বিষয়-

ঢালাই কাজের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষণীয় বিষয় - ------------------------------------------------------- সাটারিং : ১ . ঢালাই করার পুর্বে দেখতে হবে সাটারিং ঠিক মত করা হয়েছে কিনা এবং পরিস্কার আছে কিনা। ২ . স্টিলের হলে এর তলে তৈল দেয়া আছে কিনা দেখতে হবে। কাঠের হলে এর ভেতরের দিকের দিক সমান আছে কিনা দেখতে হবে। ৩ . ঢালাই করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পানি বের না হয়। ৪ . কাঠের সাটার হলে জয়েন্টে পাতলা টিনের ফিতা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। এই পাতলা টিনের ফিতাকে লোকাল ভাষায় ময়ুরী বলে। ৫ . স্টিলের শাটার হলে জয়েন্টের মাঝে ফোম বা জুট টেপ দিতে হবে। ৬ . সাটারিং এর সাপোর্ট ঠিক মত দেয়া আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে যেন কাজের সময় নড়ে না যায় বা ভেঙে না যায়। ৭ ) স্লাবের সাটারিং ২১ দিন পর ­M¡m¡­a হবে । রড : ---------------- ১ . প্রয়োজনীয় Structural ডিজাইন অনুসারে রড় বিছানো হয়েছে কিনা তা যাচাই করা , ২ . রডের লে - আউট সোজা আছে কিনা তা দেখে নেওয়া , ৩ . রডের পুরুত্ব বা ডায়া ঠিক আছ

একটি বিল্ডিংনির্মাণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপগুলি জেনে নিন।

একটি বিল্ডিংনির্মাণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপগুলি জেনে নিন । . আমাদের সমাজ জীবনে সকল কাজ করতে হয় একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করে । ঠিক তেমনি একটি ভবন তৈরির ক্ষেএেও একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করতে হয়। কখন কোন কাজ শুরু হয় আবার কোন কাজ শেষ হয় আবার কোনো কোনো কাজ এক সাথে সমান্তরালে চলতে থাকে। কখন কোন কাজটি হবে তা নির্ধারণের জন্য একটি নির্মানক্রমের প্রয়োজন হয়। যাকে প্রকৌশলীদের ভাষায় “ কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স ” বলা হয়। “ কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স ” কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হলো “ কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ ”, আর অপরটি হলো “ সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ ” । একটি ভবনের কাজের “ কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স ” নিন্মে তুলে ধরা হলোঃ প্রথম ধাপ : সাইট মোবিলাইজেশন বা সাইটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সন্নিবেশ করা , দ্বিতীয় ধাপ : ভূমি জরিপ করে ভূগর্ভস্থ মাটি পরীক্ষা করা , তৃতীয় ধাপ : আর্কিটেকচারাল , স্ট্রাকচারাল , প্লাম্বিং , ইলেকট্রিক্যাল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ড্রয়িং তৈরি ক