Skip to main content

Posts

ঢালাই কাজের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষণীয় বিষয়-

ঢালাই কাজের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষণীয় বিষয় - ------------------------------------------------------- সাটারিং : ১ . ঢালাই করার পুর্বে দেখতে হবে সাটারিং ঠিক মত করা হয়েছে কিনা এবং পরিস্কার আছে কিনা। ২ . স্টিলের হলে এর তলে তৈল দেয়া আছে কিনা দেখতে হবে। কাঠের হলে এর ভেতরের দিকের দিক সমান আছে কিনা দেখতে হবে। ৩ . ঢালাই করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পানি বের না হয়। ৪ . কাঠের সাটার হলে জয়েন্টে পাতলা টিনের ফিতা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। এই পাতলা টিনের ফিতাকে লোকাল ভাষায় ময়ুরী বলে। ৫ . স্টিলের শাটার হলে জয়েন্টের মাঝে ফোম বা জুট টেপ দিতে হবে। ৬ . সাটারিং এর সাপোর্ট ঠিক মত দেয়া আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে যেন কাজের সময় নড়ে না যায় বা ভেঙে না যায়। ৭ ) স্লাবের সাটারিং ২১ দিন পর ­M¡m¡­a হবে । রড : ---------------- ১ . প্রয়োজনীয় Structural ডিজাইন অনুসারে রড় বিছানো হয়েছে কিনা তা যাচাই করা , ২ . রডের লে - আউট সোজা আছে কিনা তা দেখে নেওয়া , ৩ . রডের পুরুত্ব বা ডায়া ঠিক আছ
Recent posts

একটি বিল্ডিংনির্মাণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপগুলি জেনে নিন।

একটি বিল্ডিংনির্মাণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপগুলি জেনে নিন । . আমাদের সমাজ জীবনে সকল কাজ করতে হয় একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করে । ঠিক তেমনি একটি ভবন তৈরির ক্ষেএেও একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করতে হয়। কখন কোন কাজ শুরু হয় আবার কোন কাজ শেষ হয় আবার কোনো কোনো কাজ এক সাথে সমান্তরালে চলতে থাকে। কখন কোন কাজটি হবে তা নির্ধারণের জন্য একটি নির্মানক্রমের প্রয়োজন হয়। যাকে প্রকৌশলীদের ভাষায় “ কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স ” বলা হয়। “ কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স ” কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হলো “ কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ ”, আর অপরটি হলো “ সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ ” । একটি ভবনের কাজের “ কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স ” নিন্মে তুলে ধরা হলোঃ প্রথম ধাপ : সাইট মোবিলাইজেশন বা সাইটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সন্নিবেশ করা , দ্বিতীয় ধাপ : ভূমি জরিপ করে ভূগর্ভস্থ মাটি পরীক্ষা করা , তৃতীয় ধাপ : আর্কিটেকচারাল , স্ট্রাকচারাল , প্লাম্বিং , ইলেকট্রিক্যাল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ড্রয়িং তৈরি ক